রাজশাহী প্রতিনিধিঃ
রাজশাহী দুর্গাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভিতরে গত ১০/১৫ বছর ধরে ৩০-৪০ টি মাইক্রোবাস নিয়ে অবৈধভাবে দুর্গাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভিতরে গড়ে উঠছে একটি স্ট্যান্ড। মাইক্রোবাসের ড্রাইভার ও হেলপাররা বসে আছেন স্বাস্থ্য গেটে। হাসপাতালের স্ট্যান্ডকে ঘিরে ড্রাইভার ও হেলপাররা রাত লাগলেই শুরু করে দেন নারী নেশা ও মাদক নিয়ে ব্যবসা ও ফুর্তি করে আসছে। এবং মাদকের জমজমাট আসর জমায়। মাদক সেবন করে স্বাস্থ কমপ্লেক্সের ভিতরেই তাদের মাতলামিতে দিনরাত অতিষ্ট হয়ে পড়েছেন রোগী, রোগীর স্বজনরা ও স্থানীয়রা। গত কয়েক বছরধরে প্রভাবশালীর দাপটে দুর্গাপুরের মাইক্রোবাস মালিকরা বাজারে মাইক্রো পাকিং করার জায়গা না থাকার অজুহাতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভিতরে স্ট্যান্ডের কাজ করে আসছেন। অনেক সময় প্রশাসনের চাপে পাকিং জাগয়া দখল মুক্ত করলেও কিছু দিন হতে না হতেই প্রভাবশালীদের দাপটে আবারও স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ভিতরেই মাইক্রোবাস পাকিং শুরু হয়। ড্রাইভার ও হেলপাররা দিন- রাত হাসপাতাল গেট সংলগ্ন অপেক্ষা করে বিড়ি-সিগারেট ও অন্যান্য নেশা জাতীয় দ্রব্য পান করেন। মাইক্রোবাসের ড্রাইভার ও হেলপাররা বসে থাকেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গেটে। দূর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টি এস, ডঃ দেওয়ান নাজমুল আলম জানান, গত ৫বছর ধরে ৩০-৪০ টি মাইক্রোবাস নিয়ে অবৈধভাবে দুর্গাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভিতরে ব্যাবসা করে আসছেন কিছু অসাধু প্রভাব শালি ব্যাক্তি তাদের এত ক্ষমতা যে আমি তাদের নিষেধ করার পরেও তারা মাইক্রোবাস রাখেন।