
রাজিবপুর, (কুড়িগ্রাম} প্রতিনিধিঃ
ঘটনা সংঘটিত হওয়ার বিশ দিন অতিবাহিত হলেও দুর্নীতিবাজ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেননি উর্ধতন কর্তৃপক্ষ, ফলে ব্যবসায়ী ও সচেতন মহলের মাঝে সংশয় দেখা দিয়েছে, সিলগালা খুলে জব্দকৃত চালের বস্তা অন্যত্র সরিয়ে ফেলায় চাতাল ব্যবসায়ীদের মাঝে নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে, নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজনএক জন মিলমালিক সাংবাদিকের কাছে অভিযোগ করে বলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন প্রভাবশালী নেতার ছত্রছায়ায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাজিবপুরের যোগদান করেই নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি করে আসছেন, তার সকল অপকর্মের সহযোগী হিসেবে আছেন সদ্য বি এন পি থেকে আওয়ামী লীগে যোগদান করা কয়েকজন অসাধু ব্যবসায়ী, তিনি আরো বলেন ইউসুফ আলী নামের চাতাল ব্যবসায়ী সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করে যাচ্ছেন, ওসি এল এস ডি সাহেবকে একই ধরনের অপকর্মের অভিযোগ এই কর্মকর্তা কে রৌমারী থেকে সরিয়ে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কার্যালয় সংযুক্ত করা হয়, পরে বহু তব্দির করে রাজিবপুর উপজেলা খাদ্যগুদামে যোগদান করেন, উল্লেখ্য চলতি বছরের আমুন মৌসুমে মিল মালিকদের কাছ থেকে চাল ক্রয়ের সরকারি ভাবে আদেশ থাকলেও, অধিকাংশ চাল ক্রয় দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ করেন, উপজেলা সদর ইউনিয়নের শিবের ডাংগি গ্রামের গ্রামের মাধ্যমে ১০টাকা কেজি ডিলারদের কাছ থেকে কালো বাজারিতে ক্রয় করেন এবং তা নতুন চালের সাথে মিশিয়ে সরকারিভাবে ক্রয় দেখান। কিন্তু তার গোপন দুর্নীতি ফাঁস হয়ে যায় গত দুই এপ্রিল রাজিবপুর উপজেলা নির্বাহি অফিসার মেহেদী হাসান ১০০০ বস্তা চাল’ সিলগালা করেন।