
দেবীদ্বার (কুমিল্লা) প্রতিনিধিঃ
কুমিল্লা দেবিদ্বার উপজেলার সুবিল ফুটবল খেলার মাঠের পুর্ব পাশে সরকারি খাস জমি থেকে মাটি কেটে বিক্রি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সরজমিনে খোঁজ নিয়ে
জানা যায়, সুবিল ফুটবল খেলার মাঠের পুর্ব পাশের একটি সরকারি খাস জমি থেকে ইটালি প্রবাসী মোঃ হোসেন মাটি কেটে বিক্রি করেছেন। জমিটির পাশে আলমগীর হোসেন, পিতা- মুুখলেছুর রহমান এর বসত বাড়ি বিষয়টি স্থানীয় সমাজের কে বা কারা দেবিদ্বার উপজেলার এসিলেন্ট মোঃ গিয়াস উদ্দিন এর মুঠোফোনে ফোন দিয়ে এ বিষয়ে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে অনুুুরুধ করেন। সহকারী কমিশনার(ভূমি) মোঃ গিয়াস উদ্দিন সুবিল ইউনিয়ন সহকারী ভূূূমি কর্মকর্তা আবুল কালামকে বিষয়টি তদন্ত করার জন্য পাঠান। তখন খাসজমি থেকে মাটি কেটে বিক্রি করার অভিযোক্ত ব্যাক্তি মোঃ হোসেন
ও তার মেঝো ভাইসহ ১০/১২জন লোক নিয়ে আলমগীরের বাড়িতে এসে সুবিল ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা কালাম সাহেব এর সামনে আলমগীরকে অকাথ্য ভাষায় গালি গালাছ করে, বলে তুই তর বাপের কাছে পিটিশন দিলি কেনো ?
এ বিষয়ে এসিলেন্ট মোঃ গিয়াস উদ্দিন এর মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আলমগীর এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ করে নাই, কে অভিযোগ করেছে জানতে চাইলে তিনি এ বিষয়টি এরিয়ে বলেন সুবিল ফুটবল খেলার মাঠের পুর্ব পাশের বাসিন্দা মোঃ আলমগীর হোসেন এর বাড়ির বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন মোঃ হোসেন। তিনি অভিযোগে লিখেন আলমগীর হোসেন এর বাড়ির কারনে খেলার মাঠের পানি চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে এবং মাঠের ফুটবল খেলার সমস্যা হচ্ছে।
আলমগীর হোসেন এর কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার বাড়ির পাশের সরকারী খাস জমি থেকে মাটি কেটে ট্রাকটারে করে বিক্রি করেছে ইটালি প্রবাসি মোঃ হোসেন। বিষয়টি কে বা কাহারা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মহোদয়কে জানিয়েছেন আমি জানিনা। মাটি বিক্রেতা আমাকে দূষারোপ করে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেছে এবং আমার বিরুদ্ধে এসিল্যান্ড মহোদয়ের নিকট লিখিত একটি মিথ্যা অভিযোগ করেন হোসেন। আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগটি মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। তিনি তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
সুবিল খেলার মাঠের উত্তর পাশে দিয়ে পোরা পুকুর পর্যন্ত সরকারি খাস জমি কারা ভোগ দখল করে আছেন, এ বিষয় এ দেবিদ্বার উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর সুু-দৃষ্টি কামনা করছেন সুবিল এলাকা বাসি।