চিলমারী(কুড়িগ্রাম)প্রতিনিধিঃ
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার চরাঞ্চলে নিজেদের জমি অবৈধভাবে দখল করার
প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভূক্তভোগী জয়নুল আবেদীন গং। রোববার দুপুরে
প্রেসক্লাব চিলমারীর সভাকক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ
সম্মেলনে ভুক্তভোগিদের পক্ষে মো.জয়নুল আবেদীন লিখিত বক্তব্যে
বলেন,নয়ারহাট ইউনিয়নের ফেইচকা পাত্রখাতা মৌজার জে এল নং ২১,আর এস খ.নং
১০৮ এর ২২২৪ নং দাগে ৩একর ৭৪শতাংশ জমি পৈত্রিক সুত্রে আমাদের মালিকানায়
রয়েছে। ওই জমি একই এলাকার মো.রুহুল আমিন গং দীর্ঘদিন ধরে দখল করে ছিল।
জমির মালিকানা পেতে বিবাদীগন আদালতে মামলা দায়ের করলে বিজ্ঞ আদালত
মামলাটি খারিজ করে দেয়। পরে তারা জজ কোর্টে মামলা করলে আমাদের পক্ষে রায়
দিয়ে বিজ্ঞ অতিরিক্তি জেলা ও দায়রা জজ গত ২২অক্টোবর মামলাটি খারিজ করে
দেন। মামলা খারিজ হওয়ায় তারা আমাদের জমি থেকে তাদের স্থাপনা সরিয়ে নিয়ে
যায়। হঠাৎ করে গত ২ডিসেম্বর তারিখে তারা আমাদের পুকুর থেকে মাছ ধরে নিয়ে
যায় এবং ৫ডিসেম্বর জমি থেকে ফসল কেটে নিয়ে যায় এবং আমার পরিবারের লোকজনকে
নানা রকম হুমকী ধামকী দিতে থাকে। স্থানীয় ঢুষমারা থানায় পুকুর থেকে মাছ
ধরা ও জমি থেকে ফসল কাটার অভিযোগ দেয়া হলে কর্তৃপক্ষ মামলা নিতে
অস্বীকৃতি জানায়।
তিনি আরও বলেন,বিবাদী রুহুল আমিন গং সব সময় বিভিন্নভাবে হুমকি ধামকি
দেয়াসহ আমাদের নিজের ঘর দখলের পায়তারা করছে। যে কোন সময়ে আমাদের প্রাণে
মেরে ফেলতে পারে রুহুল আমিন গং।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন,পৈত্রিক সুত্রে পাওয়া ওই জমির মালিক
মো.জয়নুল আবেদীন,ওয়াজেদ্ আলী,আব্দুস জেহাদ,চাদ মিয়া,সফিউর রহমান প্রমুখ।
প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভূক্তভোগী জয়নুল আবেদীন গং। রোববার দুপুরে
প্রেসক্লাব চিলমারীর সভাকক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ
সম্মেলনে ভুক্তভোগিদের পক্ষে মো.জয়নুল আবেদীন লিখিত বক্তব্যে
বলেন,নয়ারহাট ইউনিয়নের ফেইচকা পাত্রখাতা মৌজার জে এল নং ২১,আর এস খ.নং
১০৮ এর ২২২৪ নং দাগে ৩একর ৭৪শতাংশ জমি পৈত্রিক সুত্রে আমাদের মালিকানায়
রয়েছে। ওই জমি একই এলাকার মো.রুহুল আমিন গং দীর্ঘদিন ধরে দখল করে ছিল।
জমির মালিকানা পেতে বিবাদীগন আদালতে মামলা দায়ের করলে বিজ্ঞ আদালত
মামলাটি খারিজ করে দেয়। পরে তারা জজ কোর্টে মামলা করলে আমাদের পক্ষে রায়
দিয়ে বিজ্ঞ অতিরিক্তি জেলা ও দায়রা জজ গত ২২অক্টোবর মামলাটি খারিজ করে
দেন। মামলা খারিজ হওয়ায় তারা আমাদের জমি থেকে তাদের স্থাপনা সরিয়ে নিয়ে
যায়। হঠাৎ করে গত ২ডিসেম্বর তারিখে তারা আমাদের পুকুর থেকে মাছ ধরে নিয়ে
যায় এবং ৫ডিসেম্বর জমি থেকে ফসল কেটে নিয়ে যায় এবং আমার পরিবারের লোকজনকে
নানা রকম হুমকী ধামকী দিতে থাকে। স্থানীয় ঢুষমারা থানায় পুকুর থেকে মাছ
ধরা ও জমি থেকে ফসল কাটার অভিযোগ দেয়া হলে কর্তৃপক্ষ মামলা নিতে
অস্বীকৃতি জানায়।
তিনি আরও বলেন,বিবাদী রুহুল আমিন গং সব সময় বিভিন্নভাবে হুমকি ধামকি
দেয়াসহ আমাদের নিজের ঘর দখলের পায়তারা করছে। যে কোন সময়ে আমাদের প্রাণে
মেরে ফেলতে পারে রুহুল আমিন গং।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন,পৈত্রিক সুত্রে পাওয়া ওই জমির মালিক
মো.জয়নুল আবেদীন,ওয়াজেদ্ আলী,আব্দুস জেহাদ,চাদ মিয়া,সফিউর রহমান প্রমুখ।