মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৫০ অপরাহ্ন

Headline :
চিলমারীতে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার- ৪ চিলমারীতে ৭৬ বোতল ফেন্সিডিলসহ ২ নারী আটক কুড়িগ্রামে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ সভাপতি দুর্জয় গ্রেফতার চিলমারী সরকারী কলেজে নতুন অধ্যক্ষর যোগদান নৌডাকাতি রোধে পুলিশের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  রাজিবপুরে মুখে কালো কাপড় বেঁধে ইসরাইলের বিরুদ্ধে ছাত্রদলের প্রতিবাদ গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবীতে কাউনিয়ায় মুখে কালো পতাকা ধারণ করে বিক্ষোভ মিছিল গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে চিলমারীতে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল চিলমারী মডেল থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে সরঞ্জামসহ ৬ জুয়ারি গ্রেফতার  চিলমারীতে নানা আয়োজনে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস-২০২৫  পালিত

রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বৃষকেতু চাকমা,  সাথে গুর্খা সম্প্রদায়ের এক সৌজন্য সাক্ষাৎ **

চাইথোয়াইমং মারমা (রাজস্থলী) রাঙ্গামাটি প্রতিনিধিঃ

বাংলাদেশে বসবাসরত গুর্খা সম্প্রদায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী হিসাবে সরকারি স্বীকৃতি পাওয়ায় রাঙ্গামাটির গুর্খা সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দদেরকে অভিনন্দন জানিয়েছেন রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বৃষ কেতু চাকমা।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিশ্বাসী। দেশের সকল জনগোষ্ঠীদের কল্যাণে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। সরকারি নীতি অনুসরণ করে যে যে সম্প্রদায় যেসব সুবিধা পাবে সেসব সুবিধা তাদেরকে প্রদান করা হবে বলে চেয়ারম্যান গুর্খা সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দদেরকে আশ্বস্ত করেন।
রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকালে গুর্খা সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের সাথে তার অফিসকক্ষে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এসব কথা বলেন।
সাক্ষাৎকালে গুর্খা সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি সঙ্গীত শিক্ষক মনোজ বাহাদুর গুর্খা, তার সহধর্মিনী লক্সমি মানজি, সাংবাদিক মিল্টন বাহাদুর, সঙ্গীত শিক্ষক দীলিপ বাহাদুর, শিক্ষক মঙ্গল ছেত্রী ও উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা নিপু মায়া ছেত্রী উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে গুর্খা সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী টুপি ও উত্তরীয় চেয়ারম্যানকে উপহার দেন মনোজ বাহাদুর গুর্খা।
সাক্ষাৎকালে গুর্খা সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি মনোজ বাহাদুর গুর্খা সম্প্রদায়কে আইনের মাধ্যমে নৃ-গোষ্ঠীদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করায় তিনি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের মাধ্যমে বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, পাহাড়ের অন্যান্য সম্প্রদায়ের ন্যায় গুর্খা সম্প্রদায়ের রয়েছে নিজস্ব ভাষা, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, পোশাক-পরিচ্ছদ, কৃষ্টি ও কালচার। তাই প্রত্যেক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গুর্খা সম্প্রদায় যেন তাদের সংস্কৃতি তুলে ধরার পাশাপাশি সরকারি সকল সুযোগ সুবিধা গুর্খা সম্প্রদায়ের জনগোষ্ঠীরা পায় সে বিষয়ে দৃষ্টি রাখার জন্য তিনি চেয়ারম্যনকে অনুরোধ করেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ গেজেটের এস,আর ও, নং-৭৮-আইন-২০১৯, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আইন, ২০১০(২০১০ সনের ২৩ নং আইন) এর ধারা ১৯ এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সরকার উক্ত আইনের তফসিলের পরিবর্তে নিম্নরূপ নতুন তফসিল প্রতিস্থাপন করে তফসিল ধারা ২(১) ও ধারা ১৯ দ্রষ্টব্যের ক্রমিক নং ৩০ এ গুর্খা সম্প্রদায়কে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *