শাহ মুহাম্মদ সুমন রশিদ,বরিশাল থেকেঃ
পটুয়াখালী মহিপুর থানার ডাবলুগঞ্জ লতাচাবলি দোসিমানায় ঝুকিপূর্ণ ব্রীজ ভেঙ্গে পরায় ৩ হাজারাধিক ছাত্র ছাত্রীও সাধারন মানুষের চলাচলে চরম দুর্ভোগের স্বীকার হয়ে শতশত স্কুলের কোমল মতি শিক্ষার্থীরাসহ সাধারন মানুষের চলাচলে বাধা প্রাপ্ত হয় এই ঝুকিপূর্ণ ব্রীজটি।
এখানে নদী পারাপারের জন্য নেই কোনো খেয়া নেই বিকল্প পথ। প্রায় ৪ বছরের অধিক সময় ধরে এই ব্রীজটি এভাবেই জরাজীর্ন হয়ে পরে আছে। দুপারে নেই কোন বাধাদানের ব্যাবস্থাপনা। এব্যাপারে উর্ধতন কর্তৃপক্ষদয়কে জানালে নিরাশ না করে আশ্বাস দিয়ে যাচ্ছেন বছরের পর বছর।
এব্যাপারে কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা, সাবেক দৈনিক ইত্তেফাক এর প্রতিনিধি,বঙ্গবন্ধু মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি ও চেয়ারম্যান ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি লতাচাবলি ইউনিয়নের মো শফিকুল ইসলাম জানান,এটা লক্ষির হাট নামে পরিচিত। এখানে দূর-দূরান্ত থেকে ভাষানী ব্যাবসায়ীরা এসেও দোকান পেতে বেচাকেনা করেন।এতে পান,সুপারী,ধান চাল,মুদি মনোহারী,কামার,কুমার,মৎসজীবি,ক্যানভেচার,খলিফাসহ বিভিন্নধরনের ব্যাবসায়ীদের দোকান পাটে কেনা-বেচার হিরিক চলে।তবে ব্রিজটি অ সংস্কারের অভাবে ক্রেতারাদের লোকসানের বোঝা মাথায় নিতে হচ্ছে।
এব্যাপারে, দৈনিক ভোরের কন্ঠ ও সাপ্তাহিক ভোরের কন্ঠ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও বঙ্গবন্ধু পথশিশু কল্যান পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ মুহাম্মদ সুমন রশিদ জানান, এতে উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা সত্যেও তাদের টনক না নড়ার কারন মনে হচ্ছে যে,এতে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য তারা কর্নপাত করেননি।লক্ষীর হাটের বাসিন্দা বৃদ্ধা আঃ হাকিমের। তিনি একজন সমাজের বয়স্কদের মধ্য অন্যতম ব্যক্তি।
তিনি একজন সমাজের বয়স্কদের মধ্য অন্যতম ব্যক্তি জানান,এটা লক্ষির হাট নামে পরিচিত। এখানে দূর-দূরান্ত থেকে ভাষানী ব্যাবসায়ীরা এসেও দোকান পেতে বেচাকেনা করেন।এতে পান,সুপারী,ধান চাল,মুদি-মনোহারী,কামার,কুমার,মৎসজীবি,ক্যানভেচার,খলিফাসহ বিভিন্নধরনের ব্যাবসায়ীদের দোকান
পাটে কেনা-বেচার হিরিক চলেছিল। তবে ব্রিজটি অ সংস্কারের অভাবে ক্রেতারা কম ক্রয় করছেন এমনটাই অভিযোগ লক্ষীর হাটের বাসিন্দা বৃদ্ধা আঃ হাকিমের